ky jelly লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ক্ষতিকর দিক। লুব্রিকেন্ট জেল কোথায় ব্যবহার করা হয়

প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, ky jelly এর ক্ষতিকর দিক, লুব্রিকেন্ট জেল কোথায় ব্যবহার করা হয় এবং এ সংক্রান্ত অন্যান্য সকল বিষয় সম্পর্কে। তাই আপনি যদি ky jelly এর ক্ষতিকর দিক ও লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে।

এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা শুধুমাত্র লুব্রিকেন্ট জেল কোথায় ব্যবহার করা হয় এবং লুব্রিকেন্ট জেল এর উপকারিতা জানার পরে লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহারের নিয়ম না জেনেই ব্যবহার করে ফেলে যার ফলে কিন্তু তারা লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলোর সম্মুখীন হয়। এবং তাদের শরীরে ky jelly এর ক্ষতিকর দিক গুলো মারাত্মকভাবে প্রকাশ পায়। তাই আপনাদের কিন্তু অবশ্যই এই বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

আপনারা কিন্তু আমাদের কাছে অনেকেই জানতে চেয়েছেন যে আসলে লুব্রিকেন্ট জেল এর কাজ কি? অনেকে হয়তো বিভিন্ন ফার্মেসিতে এটি বিক্রি হতে দেখেছেন কিন্তু অনেকের বাসা বাড়িতে একটু দেখেছেন। যারা বলে কিন্তু আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগে আসলে এটা কি কাজে লাগে আমি যেখানে যায় সেখানে আমি দেখি কিন্তু এটার কাজ জানি না।

আপনার আপনার মন যদি এরকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে থাকে তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক কার্যকারী হতে যাচ্ছে। তবে শুধুমাত্র একটাই অনুরোধ যে আপনারা কিন্তু শেষ পর্যন্ত করবেন এবং লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অথবা ky jelly এর ক্ষতিকর দিক গুলো পরিপূর্ণভাবে জেনে নেবেন।

এখন প্রথম কথা হল এর বেশ কয়েকটি কার্যকারিতা রয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ লোক এটাকে শুধুমাত্র চিনে থাকে সরিষার তেলের বদলে ব্যবহারের জন্য অর্থাৎ শারীরিক সুখের সময় ব্যবহারের জন্য। আর ফার্মেসির দোকানদারেরাও এটাকে এমন ভাবে বিক্রি করা শুরু করেছে এবং উপস্থাপন শুরু করেছে যার মানে বোঝাই যাবে আসলে এটার মানে ওইটাই।

কিন্তু অধিকাংশ মানুষ যা জানে এটা ছাড়া কিন্তু লুব্রিকেন্ট জেল এর অনেক কার্যকারিতা রয়েছে অনেক মানুষ জানে না। তবে এটা সঠিক কাজে ব্যবহার না করলেও যারা এটাকে চিনে থাকে তারা কিন্তু এটাকে অনেক অশ্লীল কাজে ব্যবহার করতে হয় কিংবা পাপের কাজে ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু আসলে কিন্তু এই জিনিসটা ওই কাজে ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুত করা হয়নি।

এটা প্রস্তুত করার প্রথম কারণ ছিল যে আসলে যারা ভার্জিন তাদের যে বাসর রাতে মেলামেশা করলে কোন প্রকার কষ্ট না হয়। কিন্তু মানুষ এটিকে এমন ভাবে উপস্থাপন করে যে আসলে এটা অনেক খারাপ জিনিস এবং এটা মানে মানুষ খারাপ কাজ করতে চাচ্ছে। তাই আমাদেরকে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে এবং যে কোন কিছুর আসল কারণ জেনে নিতে হবে।

আমরা যখন কোন কিছু আসল কারণ জানতে পারবো তখনই কিন্তু আমাদের মধ্য থেকে ভুল ধারণা চলে যাবে এবং বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কারের কারণে আমাদের মাথায় যেগুলো আটকে রয়েছে সেগুলো দূর হয়ে যাবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহর অঞ্চলে এইগুলো কম হলেও কিন্তু বাংলাদেশের অনেক অঞ্চল গ্রাম অঞ্চল রয়েছে যেখানে কিন্তু এগুলোকে অনেক বড় বিষয় হিসেবে দেখা হয়।

আপনি যদি দীর্ঘদিন যাবৎ শহরে বসবাস করেন এবং হঠাৎ করে যদি আপনি গ্রামে আসেন তাহলে আপনার মনে হবে যে আপনি অন্য একটি জায়গায় চলে এসেছেন। কারণ গ্রামের এবং শহরের পরিবারের মধ্যে আকাশ পাতাল পার্থক্য রয়েছে এবং তাদের চিন্তা ভাবনা কিংবা কাজের পরিধি স্তর বিভিন্ন ধরনের পার্থক্য দেখা যায়।

এটা হয় শুধুমাত্র পড়ালেখা না জানার কারণে শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং বর্তমান বিশ্বে কি চলছে সেটার খোঁজ খবর না রাখার কারণে। যদিও ইন্টারনেটের কারণে অনেক গ্রাম কিন্তু শহরের মতো বিভিন্ন আধুনিক হয়ে যাচ্ছে তবে ওই লেভেলের এখনো হচ্ছে না যে লেভেলের দরকার কিংবা সরকার যে রকম ভাবে দাবি করেছিল।

আর যেহেতু এখন ইন্টারনেট এবং স্মার্টফোনের জোর তাই আপনি কোন তথ্য যদি না জেনে থাকেন তাহলে কিন্তু গুগলে সার্চ দিলে আপনি সেটা সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জেনে নিতে পারবেন তাই কুসংস্কার কিংবা যেসব তথ্যের কোন ভিত্তি নেই সেগুলো কখনো বিশ্বাস করবেন না। আশা করি জানতে পেরেছেন লুব্রিকেন্ট জেল এর কাজ কি।

যারা আর্টিকেলের উপরের অংশটুকু অর্থাৎ লুব্রিকেন্ট জেল এর কাজ কি অংশটুকু পড়েছেন তারা ইতিমধ্যে হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে আসলে লুব্রিকেন্ট জেল এর উপকারিতা কি। তারপর আপনাদের সুবিধার্থে আমি আরও অতিরিক্ত ভাবে বলে যাচ্ছে যে আসলে এর বেশ কিছু উপকারিতা হয়েছে যেগুলোর মধ্যে যে কারণে সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয় সেই উপকারিতা গুলো হলঃ কষ্ট মুক্ত মেলামেশা, আরাম অনুভূত হওয়া, টাইট থাকলে ঢিল হয়ে যায়, সময় বৃদ্ধি হয়, শিথিলতা দূর হয় ইত্যাদি।

আপনি যদি একজন সাধারণ মানুষ হয়ে থাকেন এবং সাধারণ জ্ঞান যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে হয়তো বুঝতে পেরেছেন যে লুব্রিকেন্ট জেল কোথায় ব্যবহার করা হয়। তারপরে আপনি যদি সোজা কথায় না বলে থাকেন তাহলে আপনাকে বুঝানোর জন্য অতিরিক্ত ভাবে বলছে যে লুব্রিকেন্ট জেল ছেলের অথবা মেয়ের ওই স্থানে লাগানো হয় যাতে তারা খুব সহজে মেলামেশা করতে পারে এবং সাপ গর্তে ঢুকতে পারে।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন লুব্রিকেন্ট জেল কোথায় ব্যবহার করা হয়। তবে আপনারা এটা জানার পাশাপাশি যদি ব্যবহার করতে চান তাহলে কিন্তু লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা ky jelly এর ক্ষতিকর দিক অবশ্যই জেনে রাখবেন।

প্রত্যেকটা জিনিসের কিন্তু ব্যবহার বিধি রয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে কিন্তু লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহারের নিয়ম রয়েছে। আপনি যদি এই নিয়ম পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে না পারেন কিংবা চিকিৎসক যেভাবে ব্যবহার করতে বলেছে আপনি যদি সেই নিয়ম অনুসরণ করে ব্যবহার না করেন তাহলে কিন্তু কখনোই ফলাফল লাভ করতে পারবেন না।

এমন অনেকের রয়েছে যারা কিন্তু এটি ব্যবহার করছে দীর্ঘদিন যাবত কিন্তু এটি থেকে কোন প্রকার উপকারিতা পাচ্ছে না যার একমাত্র কারণ হলো তারা এইটি ব্যবহারের সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে না। তাই আপনি যদি একজন সচেতন ব্যক্তি হয়ে থাকেন এবং একটি পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করে ব্যবহার করে উপকারিতা পেতে চান তাহলে আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত করতে থাকুন।

আপনি যদি নিয়ম অনুসরণ না করেন তাহলে আপনার অর্থ অপচয় হবে এছাড়া আর কিছুই হবে না কারণ আপনি বিন্দু পরিমাণ কোন উপকারিতা পাবেন না।

লুব্রিকেন্ট জেল ব্যবহারের নিয়ম অনেক সহজ আপনি যদি শুধুমাত্র একবার শুনে নেন তাহলে কিন্তু এটা আজীবন তোমার ব্যবহার করতে পারবেন আপনাকে আর অতিরিক্ত ভাবে ব্যবহারের নিয়ম জেনে নিতে হবে না। এটা ব্যবহার করার নিয়ম অনেক সোজা। অর্থাৎ এটা ব্যবহারের জন্য আলাদাভাবে কোন অতিরিক্ত নিয়ম মেনে অনুসরণ করতে হয় না।

শুধুমাত্র মেলামেশার কিছুক্ষন আগে ও মেলামেশার সময় ব্যবহার করলে কিন্তু ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। তাই যখন আপনারা ওই কাজ করবেন তখন কিন্তু আপনারা খুব সহজে এটা ব্যবহার করে নিতে পারবেন। তবে এটা মনে রাখবেন কোন কিছু কিন্তু অতিরিক্ত ভালো না তাই অতিরিক্ত ব্যবহার করে আবার লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলোর সম্মুখীন হোইয়েন না।

আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় অর্থাৎ লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা ky jelly এর ক্ষতিকর দিক অংশের মধ্যে প্রবেশ করেছেন। যেহেতু এটি আমাদের দেশে অনেক জনপ্রিয়তায় অনেকেই কিন্তু এটি খুব নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে থাকে।

কিন্তু তাদের হয়তো জানা নাই যে প্রত্যেক জিনিসের যেরকম উপকারিতা হয়েছে কিন্তু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা রয়েছে। এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা মনেও করে না যে আমি যদি এটা ব্যবহার করেছি তাহলে এটা ব্যবহার করলে আমি যদি দীর্ঘদিন যাবৎ করি তাহলে আমার ক্ষতি হবে নাকি ভালো হবে।

তাই আপনাদের উদ্দেশ্যে বলছি আপনাদের যখনই যেটা ব্যবহার করবেন না কেন সেটা অবশ্যই জেনে নেবেন সেটা আপনার জন্য উপকারী হবে নাকি অপকারী হবে ভবিষ্যতে। এমন অনেক জিনিস রয়েছে কিন্তু বর্তমানে অনেক উপকারিতা দিলেও কিন্তু ভবিষ্যতে মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন করে ফেলে।

তাই আপনারা যে কোন জিনিস ব্যবহার করুন ব্যবসায় জেনে নিবেন যে সেটার বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ ধারণ করতে পারে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ কি। আপনারা বর্তমানে যে অংশের মধ্যে অবস্থান করছেন সেটা হল যে লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ky jelly এর ক্ষতিকর দিক বা লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ এলার্জি প্রতিক্রিয়া, জ্বালাপোড়া, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, ফাংগাল বৃদ্ধি হতে পারে, হরমোনের সমস্যা তৈরি হতে পারে ইত্যাদি। তাই আপনারা যখন এটা ব্যবহার করবেন তখন অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

লুব্রিকেন্ট জেল এর বিকল্প অনেক কিছু রয়েছে বলতে গেলে আপনি চাইলে কিন্তু অনেক বিকল্প ইচ্ছা করে ব্যবহার করতে পারবেন কিংবা আপনার হাতের পাশেই থাকবে। আপনি যদি মনে করেন যে আপনি লুব্রিকেন্ট জেল এর বিকল্প ব্যবহার করবেন তাহলে কিন্তু সরিষার তেল, নারিকেল তেল, এলোভেরা, ভ্যাসলিন, মেরিল, ফেসওয়াস ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন।

যেহেতু এটি বেশি জনপ্রিয় তাই আপনি যদি আপনার নিকটস্থ ফার্মের সাথে খোঁজ নেন তাহলে খুব সহজে পেয়ে যাবেন। আমার মনে হয় বাংলাদেশে এমন কোন ফার্মেসি নেই যেখানে লুব্রিকেন্ট জেল খুঁজলে পাবেন না। তাই এটি যদি আপনার প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে আজই আপনার বাজারে চলে যান এবং ফার্মেসিতে গিয়ে সেটা ক্রয় করে নিয়ে আসেন। আর যদি ব্যবহার প্রয়োজন হয় তাহলে আগে জেনে নেবেন লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে।

এটি যেহেতু স্কয়ার কোম্পানি প্রস্তুত করেছে এছাড়া আরো আরো কোম্পানির কিন্তু লুব্রিকেট রয়েছে যেমন Johnson কোম্পানির। আপনার যেটা ভালো লাগে সেটা ক্রয় করে নিয়ে আসবেন এতে কোন প্রকার সমস্যা নেই। বর্তমান বাজার অনুসারে ky jelly এর ৫০ গ্রামের দাম ২১০ টাকা। আর যখন ক্রয় করবেন তখন অবশ্যই দেখবেন যে এটার মেয়াদ রয়েছে কিনা। এমন অনেক অসাধু ব্যবসায় রয়েছে যারা মেয়াদ উত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি করে আপনি যদি এরকম কোন ব্যক্তিকে পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভোক্তা অধিদপ্তরকে জানিয়ে দিবেন।

আশা করি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি জানতে পেরেছেন লুব্রিকেন্ট জেল কোথায় ব্যবহার করা হয়, লুব্রিকেন্ট জেল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা ky jelly এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে। এছাড়া আপনার যদি অন্য কোন তথ্য সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন তাহলে আমরা খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনাদের এই তথ্যগুলো প্রদান করে সক্ষম হব।